
ভারতের দুই ওপেনার পর পর ফিরে গেলে ভারতের ইনিংস এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব ছিল শ্রেয়স এবং পন্থের কাঁধে। শ্রেয়স নিজের দায়িত্ব পালন করলেও ব্যর্থ পন্থ। ১৫ রানের মাথায় বোল্ড হলেন তিনি। ফার্গুসনের শর্ট বলে পুল মারতে গিয়ে উইকেটে বল টেনে আনলেন পন্থ। সেই ওভারেই সাজঘরে ফেরেন সূর্যকুমার। তিনি মাঠে নেমে প্রথম বলেই চার মারেন। পরের বলে রান পাননি। তৃতীয় বলেই স্লিপে ক্যাচ দিয়ে গেলেন সূর্যকুমার।পন্থ এবং সূর্যকুমার সে ভাবে রান না পেলেও ৩৬ রান করে গেলেন সঞ্জু স্যামসন। পর পর উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যাওয়া ভারতকে উদ্ধার করলেন তিনি এবং শ্রেয়স। ৯৪ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। শেষ বেলায় ১৬ বলে ৩৭ রান করে যান ওয়াশিংটন সুন্দর। তিনি না থাকলে ভারত ৩০০ রানের গণ্ডি পার করতে পারত কি না সন্দেহ। শেষ ওভার পর্যন্ত ক্রিজে ছিলেন শ্রেয়সও। সাউদির বলে আউট হওয়ার আগে ৮০ রান করে যান তিনি। ৫০ ওভারে ৩০৬ রান তোলে ভারত।