
রবিবার লেফুঙ্গা থানাধীন মোহনপুর দিঘালিয়া কলোনীর এক জঙ্গল থেকে একটি কঙ্কালের পাশে ২০২২ সালে নিখোঁজ স্থানীয় এক ১৪ বছরের যুবকের মোবাইল ফোন উদ্ধার হয়।স্থানীয় এক মহিলার নজরে কঙ্কালটি আসলে স্থানীয়দের জানানো হয় এবং পরবর্তী সময়ে পুলিশকে জানানো হলে ঘটনাস্থলে আসে এসডিপিও মোহনপুর সব্যসাচী দেবনাথ, লেফুঙ্গা থানার ওসি সহদেব দাস সহ বিশাল পুলিশ বাহিনী।কঙ্কাল এবং মোবাইল উদ্ধার করে নিয়ে যায় পুলিশ।যদিও এই বিষয়ে পুলিশের তরফে কোনো প্রতিক্রিয়া নেই,এক প্রকার সংবাদ মাধ্যমকে এড়িয়ে গেলেন মোহনপুর মহকুমা পুলিশ।মোবাইল ফোন উদ্ধারের ঘটনায় ছড়ায় ব্যাপক চাঞ্চল্য।কারণ ২/১০/২০২২ সালে এই দিঘালিয়া কলোনীর বাসিন্দা পেশায় রিক্সা চালক ভারত সরকারের ১৪ বছরের নাবালক ছেলে প্রীতম সরকার নিখোঁজ হয়।এই বিষয়ে উনারা লেফুঙ্গা থানায় মামলাও করেছিলেন।যে মোবাইল ফোনটি কঙ্কালের পাশে উদ্ধার হয় তা সেই নিখোঁজ নাবালকের বলে দাবি ভারত সরকারের।এই বিষয়ে ভারত সরকার এবং উনার স্ত্রী সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জানান আজ যে কঙ্কালটি উদ্ধার এই বিষয়ে কোনো ধারণা নেই তবে যে মোবাইল ফোনটি উদ্ধার হয় সেটি ২/১০/২০২২ সালে নিখোঁজ তাদের ১৪ বছরের নাবালক ছেলে প্রীতম সরকারের।এই বিষয়ে তারা পুলিশে নিখোঁজ ডাইরি করলেও পুলিশ তাদের সন্তানকে খোঁজে পেতে ব্যার্থ হয়।সেই সময় তদন্তকারী পুলিশ অফিসার নাকি তাদের বাড়িতে এসে কম্পিউটারে নিখোঁজ প্রীতমের মোবাইল ফোনের লোকেশন বিশালগড়ে পেয়েছিলেন আজ ৩ বছর পর প্রশ্ন ওঠতে শুরু করেছে দীঘালিয়া কলোনী এলাকায় মিসিং ডাইরি থাকলে কেনো সেদিন প্রীতম সরকারকে উদ্ধার করলো না পুলিশ,এই কঙ্কাল কি প্রীতমের,যদি হয়,কি হয়েছিল সেদিন,কেন তাকে খুঁজে পাননি তার পরিবার ও পুলিশ, বিশালগড়ের লোকেশন পেলে দিঘলিয়া আসার লোকেশন কেন পাননি না কি পেতেই চেষ্টা করেন নি,রিক্সা চালকের ছেলে বলে কি সেদিন গুরুত্ব পেয়েছিল না প্রীতম সরকার নিখোঁজ মামলা ২/১০/২২ সালে এসডিপিও মোহনপুর,ওসি লেফুঙ্গা,তদন্তকারি অফিসারের কাছে গুরুত্ব পেয়েছিল কি এই নাবালক নিখোঁজের মামলা, একাধিক প্রশ্ন জন্ম নিল এই কঙ্কাল উদ্ধারের ঘটনায়।তবে কঙ্কাল ও মোবাইল ফোন উদ্ধার করে নিয়ে যান পুলিশ এই বিষয়ে মোহনপুর মহকুমা পুলিশ আধিকারিক সব্যসাচী দেবনাথের তরফে পুলিশের কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি যদিও কঙ্কাল ও মোবাইল ফোন উদ্ধার করে নিয়ে যায় পুলিশ।এখন দেখার পুলিশি তদন্তে কি বেরিয়ে আসে।