দেশ
img

মাঙ্কি পক্সের আতঙ্কের মাঝেই আক্রান্ত ভারতের এক

নিজস্ব প্রতিনিধি:-স্বস্তির কারণ জানাতে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, যে উপশ্রেণি নিয়ে এই মুহূর্তে প্রবল আতঙ্ক আফ্রিকাজুড়ে তা হল ক্ল্যাড-১। তবে এদেশে যে ব্যক্তির দেহে এম পক্সের হদিশ মিলেছে, তা হল ক্ল্যাড-২। ওই ব্যক্তি বিদেশ থেকে ফিরেছেন। গতকালই তাঁর শরীরের উপসর্গ দেখে চিন্তা বেড়েছিল মাঙ্কি পক্স নিয়ে। তাঁকে তখন থেকেই সম্পূর্ণ আলাদা অর্থাৎ ‘আইসোলেটেড’ রাখা হয়েছে। তবে আতঙ্কের আবহের মাঝেই, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক সতর্ক হওয়ার বার্তা দিয়েছে। রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল্গুলিকে চিঠি দিয়ে জানানো হয়, এই ভাইরাসের লক্ষণ মিললেই দ্রুত পরীক্ষা করতে হবে এবং তৎক্ষণাৎ তাঁদের আইসোলেটেড করে চিকিৎসা করাতে হবে। আশির দশকে প্রথম মাঙ্কি পক্সের খোঁজ মেলে। তার পর থেকে মূলত পশ্চিম এবং মধ্য আফ্রিকার দেশগুলিতেই এই রোগ সীমাবদ্ধ ছিল। কারণ মাঙ্কি পক্স পশুবাহিত রোগ। আর যে ধরনের পশুর শরীর থেকে এ রোগ ছড়ানোর আশঙ্কা তাদের বাস মূলত গ্রীষ্মপ্রধান এলাকার বৃষ্টি বনাঞ্চলে। চিকেন পক্সের মতো পক্সের ক্ষেত্রে কেবল গায়ে দানা কিংবা ফুসকুড়ি বেরোয়। কিন্তু মাঙ্কি পক্সের ক্ষেত্রে সারা গায়ের পাশাপাশি, লসিকাবাহেও ছড়িয়ে পড়ে সংক্রমণ। এই ভাইরাসের কারণে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।